একজন সন্তান যখন মাতৃগর্ভে থাকে, সেই সময় সেই শিশুর প্রয়োজনীয় পুষ্টি মায়ের কাছ থেকেই পেয়ে থাকে। একই রকমভাবে গর্ভস্থ শিশু তার মায়ের থেকেই পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ডি লাভ করে।
যদি কোনও কারণে ভিটামিন ডি-এর খামতি শিশুর মধ্যে থাকে, তাহলে ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর সে নিওন্যাটাল হাইোপক্যালসেমিয়া বা রিকেট রোগের দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। এছাড়াও, ভবিষ্যতে বুদ্ধিমত্তার অভাব, ব্যাথা বেদনা, মাংসপেশির দুর্বলতা, হাড় ভঙ্গুর হয়ে পড়ার প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। আগেই বলা হল যে, শিশুদের মধ্যে ভিটামিন ডি-এর অভাবে রিকেট রোগের প্রবণতা বৃদ্ধি পায়। এই রোগের কারণে পা বেঁকে যায়, দাঁতের সমস্যা দেখা যায়, ছাতি এবং মস্তিস্কের গঠন সঠিকভাবে হয় না।
ঠিক এই কারণগুলি মাথায় রেখেই, গর্ভবতী নারীদের নিয়মিত ভিটামিন ডি-এর মাত্রা পরীক্ষা করানো উচিৎ। গর্ভস্থ শিশুর দিকে খেয়াল রেখে নিয়মিত ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাদ্য খাওয়া উচিৎ এবং পর্যাপ্ত পরিমাণে সূর্যের আলো শরীরে লাগানো উচিৎ। যাতে, আমাদের শরীর প্রাকৃতিক উপায়ে ভিটামিন ডি লাভ করতে পারে। মনে রাখতে হবে, ভিটামিন ডি গর্ভবতী নারী এবং শিশু দুজনের জন্যই একান্তভাবে প্রয়োজনীয়।
Disclaimer: Medical Science is an ever evolving field. We strive to keep this page updated. In case you notice any discrepancy in the content, please inform us at [email protected]. You can futher read our Correction Policy here. Never disregard professional medical advice or delay seeking medical treatment because of something you have read on or accessed through this website or it's social media channels. Read our Full Disclaimer Here for further information.